ব্রাজিলে শচিনের সাথে দেখা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের
এবারই প্রথমবারের মতো কোনো বাংলাদেশি অলিম্পিকের মশাল হাতে প্রদক্ষিণ করার সম্মান লাভ করেন। রিও ডি জেনেরিওতে অন্যান্য তারকাদের সঙ্গে মশাল হাতে নেওয়া ছাড়াও ইন্টারন্যাশনাল অলিম্পিক কমিটির (আইওসি) বার্ষিক সাধারণ সভায় ভাষণও দেন শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস।অন্যদিকে এবারই প্রথমবারের মত অলিম্পিকে যোগ দেন ক্রিকেট কিংবদন্তি শচিন রমেশ টেন্ডুলকার। এর আগে কখনও বিশ্বের সর্ববৃহৎ এই ক্রীড়া আসরে যাননি ‘লিটল মাস্টার’। অলিম্পিক শুরুর কিছুদিন আগেই ভারতীয় অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন শচিনকে অলিম্পিকের শুভেচ্ছা দূতের দায়িত্ব দেয়। এরপর আইওসি প্রধানও শচিনকে অলিম্পিকে যোগ দিতে আমন্ত্রণ জানান। দু’জনই এ সময় স্টেডিয়ামের ভিআইপি বক্সে বসে অলিম্পিকের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান উপভোগ করছিলেন। সেখানেই মেতে উঠেন মধুর আড্ডায়। পাশাপাশি বহু বছর ধরে একে অপরের কতটা গুণগ্রাহী তা নিয়েও কথা বলেন দু’জন।আলাপকালে প্রফেসর ইউনূস শচিন টেন্ডুলকারকে বলেন যে, তিনি (শচিন) ঢাকার যে স্টেডিয়ামে অনবদ্য শততম সেঞ্চুরির রেকর্ডটি করেন সেটা গ্রামীণ ব্যাংক ভবনের একেবারেই কাছে। শচিন আনন্দের সাথেই তার জীবনের শ্রেষ্ঠতম অর্জনগুলোর মধ্যে অন্যতম এই উপলক্ষটি স্মরণ করেন।আলাপের এক পর্যায়ে প্রফেসর ইউনূস জানতে চান, শচিন তার গৌরবময় ক্রিকেট ক্যারিয়ারের শেষে কী করতে চান। ভারতের সাবেক এই অধিনায়ক উত্তরে জানান, তিনি সামাজিক কাজে আত্মনিয়োগ করার চেষ্টা করবেন।এবারই প্রথমবারের মতো কোনো বাংলাদেশি অলিম্পিকের মশাল হাতে প্রদক্ষিণ করার সম্মান লাভ করেন। রিও ডি জেনেরিওতে অন্যান্য তারকাদের সঙ্গে মশাল হাতে নেওয়া ছাড়াও ইন্টারন্যাশনাল অলিম্পিক কমিটির (আইওসি) বার্ষিক সাধারণ সভায় ভাষণও দেন শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস।অন্যদিকে এবারই প্রথমবারের মত অলিম্পিকে যোগ দেন ক্রিকেট কিংবদন্তি শচিন রমেশ টেন্ডুলকার। এর আগে কখনও বিশ্বের সর্ববৃহৎ এই ক্রীড়া আসরে যাননি ‘লিটল মাস্টার’। অলিম্পিক শুরুর কিছুদিন আগেই ভারতীয় অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন শচিনকে অলিম্পিকের শুভেচ্ছা দূতের দায়িত্ব দেয়। এরপর আইওসি প্রধানও শচিনকে অলিম্পিকে যোগ দিতে আমন্ত্রণ জানান।অলিম্পিকের বদৌলতে এবার এই দুই তারকার সাক্ষাৎ হয়ে গেল ব্রাজিলের রিওতে। দু’জনই এ সময় স্টেডিয়ামের ভিআইপি বক্সে বসে অলিম্পিকের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান উপভোগ করছিলেন। সেখানেই মেতে উঠেন মধুর আড্ডায়। পাশাপাশি বহু বছর ধরে একে অপরের কতটা গুণগ্রাহী তা নিয়েও কথা বলেন দু’জন।আলাপকালে প্রফেসর ইউনূস শচিন টেন্ডুলকারকে বলেন যে, তিনি (শচিন) ঢাকার যে স্টেডিয়ামে অনবদ্য শততম সেঞ্চুরির রেকর্ডটি করেন সেটা গ্রামীণ ব্যাংক ভবনের একেবারেই কাছে। শচিন আনন্দের সাথেই তার জীবনের শ্রেষ্ঠতম অর্জনগুলোর মধ্যে অন্যতম এই উপলক্ষটি স্মরণ করেন।আলাপের এক পর্যায়ে প্রফেসর ইউনূস জানতে চান, শচিন তার গৌরবময় ক্রিকেট ক্যারিয়ারের শেষে কী করতে চান। ভারতের সাবেক এই অধিনায়ক উত্তরে জানান, তিনি সামাজিক কাজে আত্মনিয়োগ করার চেষ্টা করবেন।
Source Link: https://goo.gl/gq3VsG
Source: bdnews24.com
Updated Date: 8th March, 2017